আমেরিকা ভিসার দাম কত ২০২৫? সকল ধরনের ভিসা তথ্য ।

আমেরিকা ভিসার দাম কত—এই প্রশ্নটি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সাধারণ। আমেরিকায় ভ্রমণের বা পড়াশোনার স্বপ্ন অনেকেরই রয়েছে, তবে ভিসার দাম, প্রক্রিয়া, এবং শর্তাবলী নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্ত থাকেন।

২০২৫ সালের জন্য আমেরিকা ভিসার দাম কত, কিভাবে ভিসা পাওয়া যাবে, এবং কি কি খরচ হবে—এই সব প্রশ্নের উত্তর জানা খুবই জরুরি।

আজকের এই আর্টিকেলে, আমেরিকা ভিসার দাম সম্পর্কিত সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হবে। এখানে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব ভিসার ধরন, আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, এবং বিভিন্ন খরচের বিষয়গুলো।

যদি আপনি আমেরিকা ভ্রমণ বা শিক্ষা সংক্রান্ত ভিসা নিতে চান, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই উপকারী হতে পারে।

Table of Contents

আমেরিকা ভিসা কি?

আমেরিকা ভিসা হল একটি সরকারি অনুমতি বা অনুমোদন যা বিদেশী নাগরিকদের আমেরিকায় প্রবেশ, বাস বা কাজ করার জন্য দেওয়া হয়।

এই ভিসা সাধারণত দুইটি প্রধান উদ্দেশ্য অনুযায়ী হয়: অস্থায়ী ভ্রমণ (যেমন পর্যটন, ব্যবসা, বা চিকিৎসা) অথবা স্থায়ী বসবাস (যেমন কর্মী ভিসা, পরিবার সদস্যদের জন্য অভিবাসন বা গ্রিন কার্ড)।

এটি একটি স্টাম্প বা একটি ডকুমেন্ট হতে পারে যা পাসপোর্টে সেঁটে দেওয়া হয়, এবং এই ভিসা আমেরিকান সরকারের মাধ্যমে অনুমোদিত হলে নাগরিকদের নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আমেরিকায় প্রবেশ এবং অবস্থান করার অনুমতি দেয়। ভিসার ধরন এবং আবেদন প্রক্রিয়া, খরচ এবং অন্যান্য শর্তাবলী বিভিন্ন হয়ে থাকে, যা নির্ভর করে আপনি কোন উদ্দেশ্যে আমেরিকা যাচ্ছেন।

আমেরিকা ভিসার দাম কত ২০২৫?

আমেরিকা ভিসার দাম বিভিন্ন ধরনের ভিসার উপর নির্ভর করে, যেমন ভ্রমণ, শিক্ষাদান, কাজ বা স্থায়ী বসবাসের জন্য ভিসা। ২০২৫ সালে, আমেরিকায় যাওয়ার জন্য ভিসার ফি বেশ কিছু পরিবর্তন হতে পারে, তবে সাধারণত যে ভিসাগুলির জন্য সবচেয়ে বেশি আবেদন করা হয়, তাদের জন্য নির্দিষ্ট ফি আছে।

আমেরিকা ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে, প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ভিসা ফি পরিশোধ করতে হয়। এই ফি বিভিন্ন ভিসার ধরন অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। যেমন, পর্যটন বা ব্যবসার জন্য B1/B2 ভিসা, শিক্ষার্থী ভিসা F-1, অথবা কর্মী ভিসা H-1B—প্রত্যেকটির জন্য আলাদা ফি নির্ধারিত থাকে।

ভিসার ফি সাধারণত সরাসরি আমেরিকার সরকার নির্ধারণ করে এবং এটি বার্ষিক ভিত্তিতে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। এই ফি ছাড়া, কিছু ভিসা প্রক্রিয়ার জন্য অতিরিক্ত সেবা ফি এবং অন্যান্য খরচও থাকতে পারে, যেমন ডকুমেন্ট প্রক্রিয়া, মেডিকেল পরীক্ষার খরচ, এবং কনস্যুলেটের সেবা ফি।

ভিসার ধরন অনুযায়ী ফি নির্ধারণ করা হলেও, আপনি যে ধরনের ভিসা আবেদন করছেন, তার বৈধতা, মেয়াদ এবং প্রক্রিয়া অনুসারে চূড়ান্ত খরচ পরিবর্তিত হতে পারে। নিচে ২০২৫ সালে বিভিন্ন ধরনের আমেরিকা ভিসার জন্য ফি গুলি তুলে ধরা হলো।

ভিসার ধরনফি (USD)বৈধতা
পর্যটক ভিসা (B1/B2)1601-10 বছর
শিক্ষার্থী ভিসা (F-1)1601-5 বছর
কর্মী ভিসা (H-1B)1903-6 বছর
গ্রিন কার্ড (I-140)700স্থায়ী
বিনিয়োগকারী ভিসা (EB-5)3,6752 বছর

এই ফি গুলোর মধ্যে, কিছু ভিসার জন্য সেবা ফি এবং মেডিকেল পরীক্ষা বা অন্যান্য ডকুমেন্ট প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত খরচও থাকতে পারে। ভিসা আবেদনের সময়, আবেদনকারীকে কিছু অন্যান্য খরচও নিতে হতে পারে, যেমন ট্রান্সপোর্টেশন খরচ বা কনস্যুলেটের সাক্ষাৎকার ফি।

আমেরিকা ভিসা আবেদন

আমেরিকা ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া একটি নির্দিষ্ট ধাপের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। আপনি যে ধরনের ভিসা চান, তার জন্য বিশেষ আবেদন ফর্ম পূর্ণ করতে হবে এবং সাক্ষাৎকারের জন্য একটি সময় নির্ধারণ করতে হবে। আমেরিকা ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ:

  1. অনলাইন আবেদন ফর্ম পূর্ণ করা: প্রথমে DS-160 নামক অনলাইন ফর্মটি পূর্ণ করতে হবে। এটি একটি সুরক্ষিত ইন্টারনেট ফর্ম যা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ও ভিসা আবেদন সম্পর্কিত তথ্য নেবে।
  2. ভিসা ফি প্রদান করা: বিভিন্ন ভিসা প্রকারের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ফি থাকে। সাধারণত এই ফি ব্যাংক বা অনলাইনের মাধ্যমে প্রদান করতে হয়।
  3. সাক্ষাৎকার নির্ধারণ: DS-160 ফর্ম পূর্ণ করার পর, আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য সময় নির্ধারণ করতে হবে। সাক্ষাৎকারটি আপনাকে আমেরিকার কনস্যুলেট বা দূতাবাসে উপস্থিত হয়ে দিতে হবে।
  4. সাক্ষাৎকার: সাক্ষাৎকারের দিন, কনস্যুলেটের কর্মকর্তারা আপনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করবে। আপনি কেন আমেরিকা যাচ্ছেন, আপনার পরিকল্পনা কী, এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই করা হবে।
  5. ভিসার অনুমোদন: সাক্ষাৎকারের পর আপনার ভিসা অনুমোদিত হলে, আপনার পাসপোর্টে ভিসার সীল মেরে ফেরত দেওয়া হবে।

আমেরিকা ভিজিট ভিসা

আমেরিকা ভিজিট ভিসা সাধারণত B1/B2 ক্যাটাগরির অধীনে আসে, যা ভ্রমণ বা ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়। এই ভিসাটি অস্থায়ীভাবে আমেরিকায় আসার জন্য অনুমতি দেয়। এক্ষেত্রে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি আমেরিকায় শুধু পর্যটন বা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন এবং আপনার দেশে ফিরে আসার সদৃশ প্রমাণ প্রদান করতে হবে।

ভিজিট ভিসার আবেদন করার জন্য সাধারণত আপনার পাসপোর্ট, DS-160 ফর্ম, ভিসা ফি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিতে হয়। সাক্ষাৎকারে আপনাকে অবশ্যই আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য, সমর্থনকারী আর্থিক অবস্থা এবং আমেরিকা ফিরে আসার অঙ্গীকার দেখাতে হবে।

ভিসার ধরনফি (USD)মেয়াদসেবা ফি
B1/B2 ভিজিট ভিসা1601-10 বছর20-50 USD

ড্রাইভিং ভিসার দাম কত

আমেরিকায় গাড়ি চালানোর জন্য বিশেষ কোন “ড্রাইভিং ভিসা” নেই। তবে, যারা আমেরিকায় বসবাস করছেন বা ভ্রমণে যাচ্ছেন, তারা নিজ দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনি আমেরিকায় দীর্ঘ সময় অবস্থান করতে চান, তাহলে আপনাকে স্থানীয় ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। বিভিন্ন রাজ্যে এই লাইসেন্সের জন্য আবেদন ফি এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা ভিন্ন হতে পারে।

রাজ্যআবেদন ফি (USD)লাইসেন্সের মেয়াদ
ক্যালিফোর্নিয়া355 বছর
নিউ ইয়র্ক648 বছর
ফ্লোরিডা486 বছর

আমেরিকা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা (H-1B) আমেরিকায় বৈধভাবে কাজ করার অনুমতি দেয়। এই ভিসাটি বিশেষজ্ঞ কর্মীদের জন্য দেওয়া হয়, যারা উচ্চশিক্ষিত এবং দক্ষ কাজের জন্য আমেরিকায় কর্মরত হতে চান। এই ভিসার জন্য চাকরি দেওয়ার প্রতিষ্ঠানকে সুনির্দিষ্টভাবে আবেদন করতে হবে এবং কাগজপত্রের যাচাই করতে হবে।

H-1B ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া বেশ সময়সাপেক্ষ হতে পারে এবং এর জন্য বিশেষ ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়, যেমন: চাকরির অফার, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ও কাজের অভিজ্ঞতা।

ভিসার ধরনফি (USD)আবেদনের সময়সীমাবৈধতা
H-1B ভিসা1906-12 মাস3-6 বছর

কোম্পানি ভিসার দাম কত

আমেরিকার কোম্পানি ভিসা সাধারণত ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহার হয়। এই ভিসাটি ব্যবসায়িক মিটিং, সম্মেলন, অথবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠার জন্য আমেরিকা যাওয়ার জন্য প্রযোজ্য। এই ভিসার জন্য আপনাকে আপনার ব্যবসার পটভূমি, ব্যবসার কার্যক্রম এবং আগ্রহী মার্কেট সম্পর্কে জানাতে হবে।

ভিসার ধরনফি (USD)মেয়াদসেবা ফি
L-1 কোম্পানি ভিসা1901-7 বছর500-1500 USD

ক্লিনার ভিসার দাম কত

যারা আমেরিকায় ক্লিনিং বা পরিষ্কারকাজ করতে চান, তাদের জন্য কর্মী ভিসা প্রয়োজন হয়। এই ধরনের ভিসা সাধারণত H-2B ভিসা নামক ভিসার অধীনে আসে, যা অস্থায়ী শ্রমিকদের জন্য প্রযোজ্য। এই ভিসার জন্য আবেদনকারীকে একটি আমেরিকান নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার নিতে হবে।

ভিসার ধরনফি (USD)মেয়াদসেবা ফি
H-2B ক্লিনার ভিসা1901 বছর200-500 USD

আমেরিকা বেতন কত

আমেরিকায় বেতন বিভিন্ন কাজের ধরন এবং অবস্থান অনুসারে পরিবর্তিত হয়। সাধারণত, আপনি যে পেশায় কাজ করবেন এবং আপনার কাজের দক্ষতা অনুসারে আপনার বেতন নির্ধারিত হবে। ২০২৫ সালের তথ্যানুযায়ী, আমেরিকায় সাধারণ একজন কর্মীর মাসিক বেতন প্রায় $4,000 – $5,000 হতে পারে।

পেশাগড় বেতন (USD)
ইঞ্জিনিয়ার7,000
ডাক্তার12,000
শিক্ষক3,000
হোটেল ম্যানেজার5,500

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার জন্য প্রধানত ভিসা আবেদনের মাধ্যমে যেতে হয়। এখানে আপনি যেই উদ্দেশ্যে যেতে চান, সেখান থেকে ভিসা প্রক্রিয়া শুরু হবে। বিভিন্ন ভিসার জন্য আলাদা আলাদা শর্ত থাকে এবং বিশেষ তথ্য জমা দিতে হয়।

  • পর্যটন, ব্যবসা, কিংবা শিক্ষা উদ্দেশ্যে ভিসার আবেদন করুন
  • আপনার পাসপোর্ট এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখুন
  • যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসে সাক্ষাৎকারের জন্য উপস্থিত হন
  • ভিসা অনুমোদন হলে আপনার আমেরিকায় যাত্রার পরিকল্পনা করুন

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫

বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার খরচ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে, যেমন ভিসা প্রক্রিয়া, বিমান টিকেটের দাম, থাকার খরচ, খাবারের খরচ ইত্যাদি।

খরচের ধরনখরচ (USD)
ভিসা ফি160-190
বিমান টিকেট500-1,000
থাকার খরচ1,000-2,000
দৈনিক খরচ50-100

আমেরিকা ভিসার অন্যান্য খরচ

ভিসার আবেদন ফি ছাড়াও কিছু অন্যান্য খরচও হতে পারে। এসব খরচগুলি ভিসার ধরন, প্রক্রিয়া, এবং প্রয়োজনীয় সেবা অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে। এখানে কিছু অতিরিক্ত খরচ তুলে ধরা হলো:

১. সেবা ফি

আমেরিকার কিছু ভিসার জন্য অতিরিক্ত সেবা ফি নেওয়া হয়, বিশেষ করে কর্মী ভিসা বা গ্রিন কার্ড ভিসার ক্ষেত্রে।

২. মেডিকেল চেকআপ

যদি আপনি শিক্ষার্থী ভিসা বা কর্মী ভিসার জন্য আবেদন করেন, তাহলে মেডিকেল চেকআপও একটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ হতে পারে, যার জন্য আলাদা খরচ হতে পারে।

৩. ট্রান্সপোর্টেশন খরচ

ভিসা আবেদন পরবর্তী, আমেরিকার এয়ারপোর্ট থেকে আপনার গন্তব্যস্থানে যাওয়া পর্যন্ত ট্রান্সপোর্টেশন খরচও যোগ হতে পারে।

আমেরিকা ভিসার আবেদনের জন্য সেরা পরামর্শ

ভিসা আবেদন একটি জটিল প্রক্রিয়া হতে পারে, তবে যদি আপনি সঠিক প্রস্তুতি নেন এবং সমস্ত কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রস্তুত করেন, তাহলে এটি সহজ হয়ে যাবে। আমার মতে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সঠিক তথ্য এবং নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে নির্দেশনা নেওয়া।

FAQ: আমেরিকা ভিসার দাম এবং আবেদন প্রক্রিয়া

আমেরিকার ভিসা ফি কত টাকা?

আমেরিকার ভিসার ফি সাধারণত ১৬,০০০-২০,০০০ টাকা (যদিও ফি নির্দিষ্ট ভিসা প্রকার অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে)।

আমেরিকার ১০ বছরের ভিসার খরচ কত?

১০ বছরের আমেরিকান ভিসা (B1/B2) ফি প্রায় ১৬০ ইউএসডি, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৬,০০০-১৭,০০০ টাকা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার দাম কত?

মার্কিন ভিসার দাম ভিসার প্রকার অনুসারে ১৬০ ইউএসডি থেকে শুরু করে ৩,৬৭৫ ইউএসডি পর্যন্ত হতে পারে।

আমেরিকার ভিসা কত প্রকার?

আমেরিকার ভিসা প্রধানত ২টি প্রকারে বিভক্ত: অস্থায়ী (B1/B2, F-1, H-1B) এবং স্থায়ী (এব-৫, গ্রীন কার্ড)।

আমেরিকা ভিসা আবেদন কতদিনে হবে?

ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সাধারণত ৭-১০ দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত সময় নিতে পারে, তবে এটি ভিসার ধরন ও দেশের উপর নির্ভর করে।

কি ধরনের ভিসা পেতে বেশি সময় লাগে?

গ্রিন কার্ড বা কর্মী ভিসা (H-1B) প্রক্রিয়া সাধারণত দীর্ঘমেয়াদী হয় এবং এই ভিসার জন্য বেশী সময় লাগতে পারে।

আমেরিকা ভিসার জন্য কি মেডিকেল পরীক্ষা প্রয়োজন?

সাধারণত, শিক্ষার্থী ভিসা বা কর্মী ভিসার জন্য মেডিকেল পরীক্ষা প্রয়োজন, কিন্তু পর্যটক ভিসার জন্য এটি প্রয়োজন হয় না।

আমেরিকা ভিসার দাম কি ২০২৫-এ পরিবর্তিত হবে?

ভিসার ফি বছরে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের দ্বারা নির্ধারিত হয় এবং অতিরিক্ত কোনো ফি বা সেবা ফি যুক্ত হতে পারে।

শেষ কথা।

২০২৫ সালে আমেরিকা ভিসার দাম কত হবে তা অনেকটা ভিসার ধরন এবং আবেদন প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করে। তবে, সর্বোপরি, এটি একটি প্রক্রিয়া যেখানে সতর্কতা, প্রস্তুতি এবং নির্ভুল তথ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাকে আমেরিকা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে সাহায্য করেছে।

Author

  • Sumaiya Aktar Tamanna

    আমি, সুমাইয়া আক্তার তামান্নাা , visaproinfo.com-এর একজন লেখক। আমি পাঠকদের বিদেশে যাওয়ার সুবিদার জন্য বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত ভালভাবে শেয়ার করি। আমার উদ্দেশ্য হল সঠিক তথ্য এবং বস্তুনিষ্ঠ জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষের উপকার করা , যাতে তারা আরও সঠিকভাবে নিজেদের জীবন নিয়ে আগাতে পারে, ধন্যবাদ।

Leave a Comment