ফ্রান্স ভিসা খরচ ২০২৫ [বিস্তারিত বর্ণনা]

ফ্রান্স—প্রেম, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, আর অপূর্ব সৌন্দর্যের দেশ। এই দেশটি পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল এবং তার ভিসা আবেদনও অনেকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আপনি যদি ২০২৫ সালে ফ্রান্স ভ্রমণ করতে চান, তবে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হলো ফ্রান্স ভিসা খরচ

আজকের আর্টিকেলটি আমরা আপনাকে জানাব ফ্রান্স এর ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া, খরচ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে।

ফ্রান্স ভিসা খরচ ২০২৫

ফ্রান্স ভিসা আবেদন করার আগে, এটি জানা গুরুত্বপূর্ণ যে ২০২৫ সালে ফ্রান্স ভিসার খরচের পরিমাণ কী রকম হতে পারে। ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য সাধারণত শেনগেন ভিসা প্রয়োজন, যা ইউরোপের বেশিরভাগ দেশগুলোর জন্য বৈধ।

তবে, ভিসার খরচ বিভিন্ন ধরনের ভিসার উপর নির্ভর করে—যেমন পর্যটন, ব্যবসা, কিংবা পড়াশোনার উদ্দেশ্যে। সাধারণত, ফ্রান্সের ভিসার আবেদন ফি ৮০ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা) হয়ে থাকে, তবে শিশুদের জন্য এই খরচ কম এবং কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে ভিসার খরচ আরও পরিবর্তিত হতে পারে।

এছাড়াও, ফ্রান্স ভিসার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং অতিরিক্ত খরচ সম্পর্কেও জানতে হবে। আর এই আর্টিকেলটিতে আমরা ফ্রান্স ভিসা খরচ ২০২৫ সম্পর্কিত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরব।

বিস্তারিত জানতে নিচের টেবিলটি দেখে নিন, যাতে আপনি সহজে ভিসার ধরন অনুযায়ী খরচের পরিমাণ বুঝতে পারেন।

ভিসার ধরনখরচ (প্রায়)বৈধতা
শেনগেন টুরিস্ট ভিসা€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)90 দিন
শিশু (৬-১২ বছর)€40 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪,০০০-৫,০০০ টাকা)90 দিন
শিশু (৫ বছরের কম)ফ্রি90 দিন
ব্যবসায়িক ভিসা€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)90 দিন
স্টাডি ভিসা€99 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯,০০০-১০,০০০ টাকা)90 দিন

কিভাবে ফ্রান্স ভিসার আবেদন করবেন?

ফ্রান্স ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া যথেষ্ট সোজা, তবে কিছু ধাপ মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এখানে ধাপে ধাপে পদ্ধতি তুলে ধরা হলো:

১. ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করা

ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। এটি ফ্রান্স ভিসা ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট ভিসা সেন্টারের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

২. ডকুমেন্টস প্রস্তুত করা

অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডকুমেন্টস জমা দেওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট তালিকা থাকে। নিশ্চিত করুন, আপনি সব কিছু ঠিকঠাকভাবে প্রস্তুত করেছেন।

৩. ভিসা সেন্টারে আবেদন জমা দেওয়া

ফ্রান্সের ভিসা সেন্টার বা কনস্যুলেটে আপনার ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। কিছু দেশ থেকে অনলাইনে ইন্টারভিউ এবং ডকুমেন্ট সাবমিশনও সম্ভব।

৪. ভিসা ইন্টারভিউ

অধিকাংশ সময় আপনাকে একটি ইন্টারভিউ দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এই ইন্টারভিউটি সাধারণত আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং ভিসার শর্তাদি সম্পর্কে প্রশ্নের ওপর ভিত্তি করে হবে।

৫. ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ

এবার আপনার ভিসা আবেদন ফি পরিশোধ করুন। ভিসার আবেদনের সময় পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে কিছু সময় লাগে, সুতরাং এই সময়ের মধ্যে আপনার আবেদন সফলভাবে পে-অফ হওয়া উচিত।

৬. ভিসা প্রাপ্তি

আপনার আবেদন সফল হলে, ফ্রান্স কনস্যুলেট থেকে ভিসা প্রদান করা হবে।

যখন আপনি ফ্রান্স ভিসার জন্য আবেদন করছেন, তখন শুধুমাত্র ভিসার খরচই আপনার খরচের একমাত্র অংশ নয়। ভ্রমণ, থাকার খরচ, খাবারের খরচ, এবং অন্যান্য সেবা মিলিয়ে আপনাকে মোটামুটি হিসাব করে প্রস্তুতি নিতে হবে।

অতিরিক্ত খরচ:

  1. ফ্লাইট খরচ: ফ্রান্সে পৌঁছানোর জন্য ফ্লাইটের খরচ উল্লেখযোগ্য হতে পারে, বিশেষ করে আপনি যদি শীর্ষ পর্যায়ের বিমান পরিষেবা ব্যবহার করেন।
  2. আবাসন খরচ: ফ্রান্সে হোটেল বা অন্যান্য আবাসন ব্যবস্থার খরচের ওপর নির্ভর করবে আপনার অবস্থান।
  3. যাতায়াত খরচ: ফ্রান্সে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত খরচ রয়েছে।
  4. খাবারের খরচ: ফ্রান্সে খাবারের খরচ দেশে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত, রেস্তোরাঁয় খাবার তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে।

ফ্রান্সের ভিসার দাম কত

ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদনের দাম ২০২৫ সালে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, সাধারণত, ফ্রান্সের শেনগেন ভিসা বা পর্যটন ভিসার আবেদন ফি ৮০ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা) হয়ে থাকে।

এটি মূলত শেনগেন এলাকার অন্যান্য দেশের মতোই প্রযোজ্য। তবে, যদি আপনার বয়স কম হয় বা আপনি বিশেষ কোনো ক্যাটাগরিতে পড়েন, যেমন শিশু, ব্যবসায়ী বা ছাত্র, তাহলে ভিসার ফি কম হতে পারে।

ফ্রান্স ভিসার দাম নির্ভর করে ভিসার ধরন ও আবেদনকারীর অবস্থান অনুযায়ী। উদাহরণস্বরূপ, শিশুদের জন্য ভিসার ফি কম এবং ছাত্র ভিসা বা ব্যবসায়িক ভিসার জন্যও নির্দিষ্ট নিয়ম আছে।

,ফ্রান্সের ভিসার দাম সম্পর্কিত একটি পরিষ্কার ধারণা পেতে আমরা নিচে টেবিল যুক্ত করেছি।

ভিসার ধরনখরচ (প্রায়)বৈধতা
শেনগেন টুরিস্ট ভিসা€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)90 দিন
শিশু (৬-১২ বছর)€40 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪,০০০-৫,০০০ টাকা)90 দিন
শিশু (৫ বছরের কম)ফ্রি90 দিন
ব্যবসায়িক ভিসা€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)90 দিন
স্টাডি ভিসা€99 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯,০০০-১০,০০০ টাকা)90 দিন

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে যাত্রা করার জন্য খরচের বিষয়টি অনেকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রান্সের ভিসা আবেদন খরচ, ফ্লাইটের টিকেট, থাকার খরচ এবং অন্যান্য বিভিন্ন খরচ মিলিয়ে আপনি যাত্রা করার জন্য মোট কত টাকা খরচ করবেন, তা জানা জরুরি।

প্রথমত, ফ্রান্স ভিসার জন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া, ফ্লাইটের খরচ এবং ফ্রান্সে থাকার খরচও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৫ সালে ফ্রান্সের ভিসা আবেদন ফি কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সাধারণ শেনগেন ভিসা বা টুরিস্ট ভিসার খরচ প্রায় ৮০ ইউরো।

এছাড়া, ফ্লাইট টিকিট, হোটেল রিজার্ভেশন, খাবারের খরচ এবং অন্যান্য যাতায়াত খরচ মিলিয়ে ফ্রান্স যাওয়ার জন্য মোট খরচের পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্স যেতে মোট কত টাকা খরচ হতে পারে, তার উপর নিচের টেবিল দেখে ধারনা নিতে পারেন।

খরচের ধরনখরচ (প্রায়)বিস্তারিত
ফ্রান্স ভিসা ফি€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)শেনগেন টুরিস্ট ভিসা
ফ্লাইট খরচ৪৫,০০০ – ৭০,০০০ টাকাএয়ারলাইনের উপর নির্ভর করে
আবাসন (প্রতি রাত)৩,০০০ – ৭,০০০ টাকাহোটেল বা এয়ারবিএনবি
খাবার খরচ১,০০০ – ৩,০০০ টাকারেস্তোরাঁ বা স্ট্রিট ফুড
যাতায়াত খরচ৫০০ – ১,৫০০ টাকাপাবলিক ট্রান্সপোর্ট

ফ্রান্স ভিসার জন্য আবশ্যক ডকুমেন্টস

ফ্রান্স ভিসা আবেদন করতে হলে কিছু বিশেষ ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। এখানে তাদের তালিকা দেওয়া হলো:

সাধারণ ডকুমেন্টস:

  • পাসপোর্ট (ভিসা আবেদনের সময় থেকে কমপক্ষে তিন মাস বৈধ থাকতে হবে)
  • একাধিক পাসপোর্ট সাইজ ছবি
  • ফ্রান্সে থাকার এড্রেসের প্রমাণ (হোটেল বুকিং বা ইনভাইটেশন লেটার)
  • ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত ডকুমেন্টস (যেমন, ট্যুরিস্ট আইটিনেরি বা ব্যবসায়িক ইনভাইটেশন লেটার)
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট (আপনার অর্থনৈতিক সক্ষমতার প্রমাণ)
  • ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স (যা শেনগেন অঞ্চলে ৩০,০০০ ইউরো পর্যন্ত কভারেজ দেয়)

বিশেষ ডকুমেন্টস (কিছু ক্ষেত্রে):

  • ছাত্রদের জন্য: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অর্গানাইজড ইনভাইটেশন লেটার
  • কর্মজীবীদের জন্য: চাকরির প্রমাণপত্র
  • ব্যবসায়িক ভিসার জন্য: ব্যবসায়ের শংসাপত্র

ফ্রান্স ভিসার আবেদন প্রক্রিয়ায় সাধারণ ভুল

অনেকেই ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশে ভুল করে থাকেন। এর মধ্যে কিছু সাধারণ ভুল তুলে ধরা হলো:

  1. ভিসা আবেদনের সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়া: ফ্রান্সে যাওয়ার জন্য আগে থেকে আবেদন জমা দেওয়া জরুরি। সাধারণত, আবেদন জমা দেওয়ার জন্য কমপক্ষে ১৫ দিন আগে আবেদন করা উচিত, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ৩ মাস আগে আবেদন করা সম্ভব।
  2. ভিসার শর্ত পূরণ না করা: কিছু ভিসা আবেদনকারীরা শর্তগুলো যথাযথভাবে মেনে চলেন না, যা তাদের আবেদন বাতিলের কারণ হতে পারে।
  3. পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হওয়া: আবেদন করার সময় আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।

ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসা

ফ্রান্সে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফ্রান্সে পড়াশোনা করতে যাওয়ার জন্য আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে হবে, যা কিছু নির্দিষ্ট শর্ত এবং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্জন করা যায়। ২০২৫ সালে ফ্রান্সের স্টুডেন্ট ভিসার খরচ কিছুটা বেড়েছে, তবে এটি এখনও তুলনামূলকভাবে যুক্তিসঙ্গত।

ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হলে আপনাকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অনুসরণ করতে হবে, যেমন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তি সনদ, ভিসা ফি পরিশোধ, এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান।

ফ্রান্সের স্টুডেন্ট ভিসা সাধারণত এক বছরের জন্য থাকে এবং এটি মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ প্রদান করে যদি আপনার কোর্সের সময়কাল দীর্ঘ হয়। ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কিত বিস্তারিত জানতে নিচে দেয়া টেবিলটি দেখুন।

ভিসার ধরনখরচ (প্রায়)বৈধতা
স্টুডেন্ট ভিসা€99 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯,০০০-১০,০০০ টাকা)1 বছর
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য বিশেষ খরচ€50-€100 (অতিরিক্ত খরচ যেমন স্বাস্থ্যবিমা, বাসস্থান ফি)কোর্সের মেয়াদ অনুসারে

ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

ফ্রান্সে পড়াশোনা করার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে হলে, আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট খরচের সম্মুখীন হতে হবে। ২০২৫ সালে ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফি সাধারণত ৯৯ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৯,০০০-১০,০০০ টাকা) হয়।

তবে, ভিসা আবেদন ফি ছাড়া আরও কিছু অতিরিক্ত খরচও হতে পারে, যেমন স্বাস্থ্যবিমা, আবাসন খরচ এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ফি।

এছাড়াও, ফ্রান্সে পড়াশোনা করতে গেলে, আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং অন্যান্য ডকুমেন্টসও প্রস্তুত রাখতে হবে, যা কিছু অতিরিক্ত খরচের কারণ হতে পারে।

ফ্রান্সে থাকার সময় বিভিন্ন খরচ যেমন হোস্টেল, খাবার, যাতায়াত ইত্যাদির জন্যও একটি নির্দিষ্ট বাজেট রাখা প্রয়োজন।

ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ২০২৫ সালে খরচের সমস্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে, নিচের টেবিলটি দেখে নিন।

খরচের ধরনখরচ (প্রায়)বিস্তারিত
স্টুডেন্ট ভিসা ফি€99 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯,০০০-১০,০০০ টাকা)1 বছরের জন্য ভিসা
স্বাস্থ্যবিমা ফি€50-€80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪,০০০-৭,০০০ টাকা)বাধ্যতামূলক
আবাসন খরচ€300-€1,000 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩০,০০০-১,০০,০০০ টাকা)হোস্টেল/ভাড়া
ব্যাংক স্টেটমেন্ট€5,000 (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫,০০,০০০ টাকা)শিক্ষার্থী হিসেবে জীবিকা চলানোর জন্য প্রমাণ

ফ্রান্স ভিসা খরচ নিয়ে সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর

ফ্রান্সে সর্বনিম্ন বেতন কত?

ফ্রান্সে সর্বনিম্ন বেতন (SMIC) প্রায় €1,350 প্রতি মাসে (2025)।

বাংলাদেশের ভিসার দাম কত?

বাংলাদেশের ফ্রান্স ভিসার দাম প্রায় ৮০ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)।

ফ্রান্স ভিসা ফি কোথায় দিতে হয়?

ফ্রান্স ভিসা ফি ফ্রান্সের ভিসা আবেদন কেন্দ্র বা ভিসা আবেদনকারী অফিসে পরিশোধ করতে হয়।

ফ্রান্সে পড়াশোনার খরচ কেমন?

ফ্রান্সে পড়াশোনার খরচ বছরে €৮,০০০ থেকে €১৫,০০০ পর্যন্ত হতে পারে, কোর্স এবং শহরের উপর নির্ভর

ফ্রান্স ভিসা আবেদন করতে কত টাকা লাগে?

ফ্রান্স ভিসার খরচ ২০২৫ সালের জন্য সাধারণ শেনগেন ভিসা আবেদনকারী জন্য প্রায় €80 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮,০০০-৯,০০০ টাকা)।

আমি কি অনলাইনে ফ্রান্স ভিসা আবেদন করতে পারি?

হ্যাঁ, আপনি ফ্রান্সের সরকারি ভিসা সাইট বা ভিসা সেন্টারের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

ফ্রান্স ভিসা প্রাপ্তির জন্য কত সময় লাগে?

ফ্রান্স ভিসা পাওয়ার সময় সাধারণত ১৫ দিন থেকে ২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি সময় নিতে পারে।

শিশুদের জন্য ফ্রান্স ভিসার খরচ কত?

৬-১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ফ্রান্স ভিসার খরচ €40 (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪,০০০-৫,০০০ টাকা)।

শেষকথা

ফ্রান্স ভিসা খরচ ২০২৫ সালের জন্য যদি আপনি ফ্রান্সে ভ্রমণ করতে চান, তবে এটির জন্য কিছু প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।

ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া এবং খরচ সম্পর্কে জানলে আপনার ভ্রমণের প্রস্তুতি আরও সহজ হয়ে উঠবে। ভিসা আবেদন করার সময় সঠিক ডকুমেন্টস এবং সময়ের মধ্যে আবেদন করতে ভুলবেন না।

ফ্রান্সে যাত্রা শুরু করার জন্য প্রস্তুত হয়ে যান এবং আপনার ভ্রমণ উপভোগ করুন!

Leave a Comment